পাঁচই অগাস্ট পতনের পর সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক সমাবেশে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দিয়ে সরব হওয়ার চেষ্টা করছেন শেখ হাসিনা।
একইসাথে বর্তমান পরিস্থিতিতে সংকট মোকাবেলা করে দলীয় কর্মকাণ্ড এগিয়ে নিতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনাও দিচ্ছেন তিনি।
আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, দলীয় সভাপতির ভার্চুয়ালি দেয়া বক্তব্যের মাধ্যমে বর্তমান সংকটে নেতা-কর্মীদের কী করা দরকার তা বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের কর্মপন্থা নির্ধারণ করবেন তারা।
একইসাথে ১৪ই ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী দিবস এবং ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসকে ঘিরে তাদের কর্মসূচি রয়েছে বলেও জানান তারা।
এদিকে, বিএনপির দাবি, শেখ হাসিনা একটা ‘পলিটিক্যাল স্পেস’ পাওয়ার চেষ্টা করছে। এসব বক্তব্যে তার রাজনীতিতে ফেরা না ফেরার কিছু নেই।
পলাতক আসামি হিসেবে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে আশ্রিত থেকে তার জনসম্মুখে আসার কোনো সুযোগ নেই বলে মনে করে বিএনপি।
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন জনসভায় শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যেসব বক্তব্য দিচ্ছেন তা সম্পূর্ণ অন্যায়, অনভিপ্রেত বলে উল্লেখ করেছে জামায়াতে ইসলামী।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলছেন ভারতে আশ্রয় নিয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ বিরোধী কথা বলে সরকারকে বিব্রত করার চেষ্টা করছে। যা দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জন্য সহায়ক না।